মোঃ নাসির উদ্দীন গাজী
বিভাগীয় ব্যুরোচীফ
খুলনা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম নগরেশ্বরপাশায় মহল খাদ্য সংরক্ষণাগার নির্মাণ প্রকল্পের নির্মাণাধীণ গমের স্টীল সাইলোর অগ্রগতি পরিদর্শন করেন। শনিবার বলা হয়েছে আড়াই মানিকতলা খাদ্য গুদামের অভ্যন্তরে ভৈরব তীরে কিছু প্রকল্পে প্রকল্পের নির্মাণ প্রকল্পের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ম্যাক্স গ্র“পে কর্মকর্তা-অধিনায়ক তাকে স্বাগত জানান।
জেলা প্রশাসক এলাকা এলাকা দেখার পর খাদ্য কর্তৃপক্ষ এবং ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ম্যাক্স গ্র“পের কর্মকর্তাদের মতবিনিময় করেন। এ সময় তিনি প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি এবং খোঁজ খবর জানতে চান। মতবিনিময় ব্যবহারকারী ফেসবুক উপস্থিত খুলনার আলিকনত্রক মো ইকবালহার চৌধুরী, দিঘলিয়া বিশ্বাস উপজেলা খান মাসুম বিলাহ, সহকারী কমিশনার (ভূমি) দেব শংশু, স্থানীয় খাদ্য সংরক্ষণাগার নির্মাণ প্রকল্প ম্যানেজার প্রকৌশলী ওমর ফারুক জেলা, মহেশ্বর খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোঃ তাজুল ইসলাম, মহেশ্বর খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. ম্যানেজার মোঃ মোশাররফ হোসেন, মেইনটেনস স্থানীয় ডিসকাউন্ট রাকেশ বিশ্বাস, প্রকল্পের ডিসি প্রকৌশলী আজগর, স্থানীয় ঐতিহাসিক মাহমুদ, ইলেকট্রম কমিউনিটি ইমরান হোসেন, এডমিন মোঃ আমিনুল ইসলাম, পালক রিলেশন নেটওয়ার্ক এড। সঞ্চয় মন্ডল সহ প্রকল্প নেতারা।
উলেখ্য, তিনশ’ ৫৫ কোটি ৯১ সপ্তাহ সাত হাজার তিন’ ৮৯ টাকা শক্তি মডল স্টাইল সাইলোর নির্মাণ কাজ ডিসেম্বর-২০২৪ এ শেষ কথা রয়েছে। এই প্রকল্পের ৮২ ভাগ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। বাকি কাজ ২/১ মধ্যে শেষ হবে।
প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে খাদ্যশস্যের মান বজায় রাখা তিন বছর পর্যন্ত গম সংরক্ষণ করা হবে। লক্ষ্যমাত্রা সংবাদ মাধ্যমে জানা যায়, স্থানীয় সংরক্ষণাগার প্রকল্পের খুলনায় গমের স্টিল সাইন ২০২ সালে নির্মাণ কাজ শুরু হয় ১২ জানুয়ারি। বাংলাদেশি কোম্পানি ম্যাক্স গ্র“প এবং তুর্কি কোম্পানি আল তুনতাস সরকারিভাবে প্রকল্পের কাজ করছে। বাংলাদেশ সরকার ও বিশ্ব সংস্থা এ প্রকল্পের অর্থায়ন করছে। স্টিল সাইলোটি নির্মিত হলে ৭০০ মেট্রিক টন গম সংরক্ষণ করা যাবে এবং ৩৬ গুণগত মান বজায় থাকবে। কোন হাতের টাচ ছাড়া সম্পূর্ণ প্রযুক্তি নেটওয়ার্ক মেশিন মেশিন দ্বারা স্টিল সাইলোর ৬টি ঢোল, চুলি বা বিনে গম সংরক্ষণ করা যাবে। ঢোল, চুলি বা বিনের ধারণ ক্ষমতা ১২ হাজার ৭০০ মেট্রিক টন।